শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:৩৫ অপরাহ্ন
গাজীপুর প্রতিনিধি:: গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা থেকে আসা পথের সাথী পরিবহন নামে একটি যাত্রীবাহী বাসের চাপায় এক পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। এসময় তার স্ত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় পুলিশ বাসসহ চালককে আটক করেছে।
শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ৯টার দিকে গাজীপুর পুলিশ লাইন্সের প্রধান ফটকের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এ ঘটনায় হতাহতরা হলেন- মোস্তাফিজ হাসান (৫২) এবং আহত তার স্ত্রী লতিফা জেসমিন (৪৮)। মোস্তাফিজ নওগাঁ জেলা পুলিশের গোয়েন্দা (ডিবি) বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)। তিনি রাজশাহীর মতিহার থানার কাজলা এলাকার আক্তার হোসেনের ছেলে। আটক বাসচালক সুমন গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার উড়ুন গ্রামের কফিল উদ্দিনের ছেলে।
গাজীপুর সদর থানার ওসি জানান, পুলিশ লাইন্সের গেট সংলগ্ন সড়কের দক্ষিণ পাশে প্রাইভেটকার রেখে স্বামী-স্ত্রী সড়কের ওপারে দোকানে যায়। দোকানে কাজ সেরে সড়ক পার হওয়ার সময় গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা থেকে আসা পথের সাথী পরিবহন (গাজীপুর-জ-১১-০০৫৬) নামে দ্রুতগতির যাত্রীবাহী বাস সড়কের বিআরটি লেনে তাদের দুজনকে ধাক্কা দেয়।
তাৎক্ষণিক পুলিশ লাইনের সামনে থাকা পুলিশ সদস্য ও স্থানীয় লোকজন দুজনকে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। সেখানে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মোস্তাফিজকে মৃত ঘোষণা করেন এবং গুরুতর আহত তার স্ত্রী লতিফাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
জীপুরে যাত্রীবাহী বাসের চাপায় এক পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। এসময় তার স্ত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় পুলিশ বাসসহ চালককে আটক করেছে।
শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ৯টার দিকে গাজীপুর পুলিশ লাইন্সের প্রধান ফটকের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এ ঘটনায় হতাহতরা হলেন- মোস্তাফিজ হাসান (৫২) এবং আহত তার স্ত্রী লতিফা জেসমিন (৪৮)। মোস্তাফিজ নওগাঁ জেলা পুলিশের গোয়েন্দা (ডিবি) বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)। তিনি রাজশাহীর মতিহার থানার কাজলা এলাকার আক্তার হোসেনের ছেলে। আটক বাসচালক সুমন গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার উড়ুন গ্রামের কফিল উদ্দিনের ছেলে।
গাজীপুর সদর থানার ওসি জানান, পুলিশ লাইন্সের গেট সংলগ্ন সড়কের দক্ষিণ পাশে প্রাইভেটকার রেখে স্বামী-স্ত্রী সড়কের ওপারে দোকানে যায়। দোকানে কাজ সেরে সড়ক পার হওয়ার সময় গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা থেকে আসা পথের সাথী পরিবহন (গাজীপুর-জ-১১-০০৫৬) নামে দ্রুতগতির যাত্রীবাহী বাস সড়কের বিআরটি লেনে তাদের দুজনকে ধাক্কা দেয়।
তাৎক্ষণিক পুলিশ লাইনের সামনে থাকা পুলিশ সদস্য ও স্থানীয় লোকজন দুজনকে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। সেখানে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মোস্তাফিজকে মৃত ঘোষণা করেন এবং গুরুতর আহত তার স্ত্রী লতিফাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।